সুতিকা রোগ প্রসবের পরে মহিলাদের কেন হয় :

খুব অল্প শ্বেত রক্ত কণিকা থাকার ফলে জ্বর এবং অতিরিক্ত ঘাম হয়। যেটি সংক্রমণ নির্দেশ করে। দুর্বলতা, ক্লান্তি, এবং ঝিমুনি যেটি রক্তাল্পতা নির্দেশ করে। খুব অল্প লোহিত কণিকা থাকার ফলে এমনটা হয়ে থাকে। খুব অল্প অনুচক্রিকা থেকে সহজে দাগ এবং রক্তক্ষরণ, নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ অথবা মাড়ির রক্তক্ষরণ হতে পারে। মস্তিষ্কে লিউকোমিয়া কোষ মাথা ব্যাথা, বমি এবং উদ্দীপনা ঘটায় এবং অস্থি মজ্জাতে লিউকোমিয়া কোষ হাড় এবং সন্ধিগুলিতে ব্যাথা ঘটাতে পারে। কখনও কখনও লিউকোমিয়া কোষ যকৃৎ এবং প্লিহা বড় করে দেয় যার ফলে পেট-ভর্তি ভাব এবং ব্যথা অনুভূত হতে পারে। রক্ত পরীক্ষা, অর্থাৎ রক্তের হিসাব এই রোগটির প্রথম প্রমাণ দিতে পারে। শ্বেত রক্ত কণিকার মোট সংখ্যা স্বাভাবিক, কম অথবা বৃদ্ধি পেতে পারে, কিন্তু লোহিত কণিকা ও অনুচক্রিকার সংখ্যা প্রায় সব সময়ই কম হয়। এর সঙ্গে একটি মাইক্রোস্কোপে রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে খুব অপূর্ণাঙ্গ শ্বেত রক্ত কণিকা দেখতে পাওয়া যায়। সঠিক ভাবে রোগ নির্ণয় করতে এবং এটিকে অন্যান্য ধরনের লিউকোমিয়ার থেকে আলাদা করে চিহ্নিত করতে প্রায় সব সময় অস্থি মজ্জার বায়পসি করা হয়। . এই রোগের চিকিৎসা যখন ছিল না, তখন যাঁদের এই রোগ হত তাঁদের অধিকাংশই রোগ নির্ণয়ের ৪ মাসের মধ্যে মারা যায়। বর্তমানে শিশু রোগাক্রান্তদের প্রায় ৮০% এবং বয়স্ক রোগাক্রান্তদের ৩০ থেকে ৪০% আরোগ্য লাভ করে। অধিকাংশ মানুষের ক্ষেত্রে কেমোথেরাপির প্রথম পর্যায়ে রোগ নিয়ন্ত্রণে আনা (সম্পূর্ণ সুস্থ) সম্ভব হয়। ৩ থেকে ৭ বছর বয়সের শিশুদের সব চেয়ে বেশি সেরে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। ২ বছরের চেয়ে ছোট শিশু এবং অপেক্ষাকৃত প্রাপ্তবয়স্কদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা কম। শ্বেত রক্ত কণিকার মোট সংখ্যা ও লিউকোমিয়া কোষে নির্দিষ্ট ক্রমোজম। বিস্তারিত জানতে... Any quarries please follow me : ★Instagram- https://www.instagram.com/sumantabannerjee/ ★Facebook Page -https://www.facebook.com/Onlineobsor/ ★Facebook Group - https://facebook.com/groups/274853876672407/ ★Twitter - https://twitter.com/sumanta096?s=08 ★★Dailyhunt(অবসর সময়ের সঙ্গী) -https://profile.dailyhunt.in/sumanta09456 **Plz subscribe This channel Like & share #অবসরসময়েরসঙ্গী https://www.youtube.com/channel/UCOgovPBc-l97fHe4I1o1Diw

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ