লিঙ্গ বড় করার সবচেয়ে সহজ ঘরোয়া উপায় ঃ

লিঙ্গ বড় ছেলেদের লিঙ্গ বা যৌনাঙ্গ বা পুরুষাঙ্গ বড় হওয়া নির্ভর করে এতে রক্তের চাপ কেমন থাকে। পুরুষাঙ্গ/ পেনিস বা লিঙ্গ একটি মাংসপেশি। অন্য সব মাংসপেশি যেমন ব্যায়াম করলে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তেমনি এটাও ব্যায়ামের মাধ্যমে বাড়াতে হবে। আর ব্যায়াম চালু না রাখলে যেমন মাংসপেশি শুকিয়ে যায় তেমন এটাও কমে যাবে। কিছু কিছু পেনাইল সার্জারির প্রচলন বিদেশে আছে। তবে তা স্থায়ী কোনকিছু নয়। পেনিস পাম্প এর প্রচলন ও আছে। কিন্তু ব্যায়ামের চেয়ে ভাল কিছু আর নেই । লিঙ্গ আকার বৃদ্ধির তিন ধরনের ব্যায়াম আছে।  শেকিং : প্রথমে আপনার পেনিস টাকে গোড়ার দিকে দুই আঙ্গুলে ধরুন (শিথিল অবস্থায়)। এরপর সেটাকে আস্তে আস্তে ঝাঁকাতে শুরু করুন আস্তে আস্তে ঝাঁকানোর… গতি বাড়ান এভাবে একটানা ২০০-২৫০ বার ঝাঁকান মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে। ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন। তারপর আবার করুন এভাবে দিনে দুইবার করুন এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে। ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না। এটা করার সময় যদিহস্তমৈথুন করেন তাহলে ব্যায়াম করা আর না করা সমান কথা। যদি ২০০-২৫০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন এটা করলে আপনার পুরুষাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন আশাতীত ভাবে বাড়বে। একটু কষ্ট করে হলেও এক্সারসাইজ চালু রাখুন বাদ দেবেন না।  জেল্কিং : প্রথমে পেনিস কে জলে ধুয়ে নিন এবং মুছে ফেলুন। এরপর খানিকটা ক্রিম বা জেল জাতীয় পিচ্ছিল জিনিস, (তেল জাতীয় জিনিস হলেও হবে) যোগাড় করুন। এটি পেনিসে ভালভাবে মাখান (শিথিল অবস্থায়) এবার বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনীরসাহায্যে ”OK” সাইন এর মত করুন। এবার এই ”OK” সাইন দিয়ে পেনিসের গোড়া ধরুন (একটু জোরে চেপে ধরতে হবে)। এবার আস্তে আস্তে ভেতর থেকে বাইরের দিকে মর্দন করুন। জিনিসটা অনেকটাই হস্তমৈথুনের মতই। কিন্তু খেয়াল রাখবেন এটা শুধু পেনিসের গোঁড়া থেকে অগ্রভাগের দিকে। উল্টা দিকে করবেন না। এভাবে ৩০-৪০ বার করুন। দিনে দুইবার। এটি করার সময় আপনি নিজেই টের পাবেন যে আপনার লিঙ্গমুণ্ডে রক্তের চাপ বাড়ছে। মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন। এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে। ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না। যদি ৩০-৪০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন এটি করার সময় লিঙ্গমুণ্ডে সামান্য সাময়িক ব্যাথা বোধ হতে পারে। এছাড়া আপনি দেখবেন লিঙ্গমুণ্ডকে লাল হয়ে ফুলে উঠতে। রক্তের চাপের কারনে এমন হয়।  স্ট্রেচিং : প্রথমে লিঙ্গমুণ্ড পাঁচ আঙ্গুলে সামনে থেকে চেপে ধরুন এবার এটাকে সামনের দিকে টেনে ধরুন এমনভাবে ধরে রাখুন যাতে পিছলে না যায় এভাবে ২০ সেকেন্ড ধরে রাখুন ২০ সেকেন্ড পর ছেড়ে দিন এভাবে একটানা ২০ বার করুন (দিনে ২ বার) মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে৷ ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন তারপর আবার করুন৷ এর ফলে ধীরে ধীরে আপনার পুরুষাঙ্গ দীর্ঘতায় বাড়বে৷ যে তিনটি ব্যায়ামের কথা বলা হয়েছে সেগুলো একত্রে প্রতিদিন দুইবার করে করুন। একসাথে না করলে লাভের সম্ভাবনা কম। এক্সারসাইজের সময় হস্তমৈথুন করবেন না। হস্তমৈথুনকরলে ব্যায়াম করার কোন দরকার ই নাই। কারন তাতে কোন লাভ হবেনা।  প্রশ্নঃ একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের লিঙ্গ /পেনিস এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কত হওয়া উচিত ? উত্তরঃ ৪ থেকে ৬ ইঞ্চি হচ্ছে বেশিরভাগ পুরুষের উত্তেজিত লিঙ্গের দৈর্ঘ্য। এর চেয়ে ছোট হলে যৌনমিলনের কোন কোন আসনে যোনিতে লিঙ্গ চালনা কঠিন হতে পারে। বেশি বড় হলেও আবার সঙ্গিনী ব্যাথা পেতে পারে। প্রায় অর্ধেক প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ মনে করেন তাদের পুরষাঙ্গ অনেক ছোট । বিশ্বজুড়ে সাধারনত উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষ লিঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে ৪.৭ থেকে ৬.৩ ইঞ্চি। অনেকের মতে পেনিসের গড় দৈর্ঘ্য ৫.১-৫.৯ ইঞ্চি। তবে লিঙ্গের আকার ব্যাক্তি এবং অঞ্চলভেদে অনেক পার্থক্য দেখা যায়। বিরল ক্ষেত্রে পারিবারিক (জেনেটিক) এবং হরমোন জনিত সমস্যার কারনে ৩ ইঞ্চির চেয়েও অনেক ছোট লিঙ্গ দেখা যায়। চিকিত্সা শাস্ত্রে এটি মাইক্রোপেনিস নামে পরিচিত। তবে পেনিস ৪ (চার) ইঞ্চি হলেই স্ত্রীকে অর্গাজন দিতে কোনো প্রকার অসুবিধা হওয়ার কথা নয় । অনেকের ক্ষেত্রে প্রোষ্টেইট ক্যান্সার অপারেশান সহ নানা রোগের কারনে লিঙ্গের আকার ছোট হয়ে যেতে পারে। বিশ্বজুড়ে সাধারনত উত্তেজিত লিঙ্গের গড় আকার ৫ থেকে ৬ ইঞ্চি। তবে লিঙ্গের আকার ব্যাক্তি এবং অঞ্চলভেদে অনেক পাথ্যর্ক দেখা যায়। আমাদের দেশ তথা দক্ষিন এশিয়ার পুরুষের জন্য সর্বচ্চো ৬ ইঞ্চি একটি ভাল আকার। বিরল ক্ষেত্রে পারিবারিক (জেনেটিক) এবং হরমোন জনিত সমস্যার কারনে ৩ ইঞ্চির চেয়েও অনেক ছোট লিঙ্গ দেখা যায়।  ছোট লিঙ্গ দিয়ে কি স্ত্রীকে তৃপ্তি দেওয়া যাবে ? বিশেষজ্ঞরা কিন্তু বলেন, পুরুষাঙ্গ বা পেনিস (মার্কিন উচ্চারন পিনেস) বা ধোন বড় না ছোট সেটা আসলে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। সঙ্গিনীকে সুখ দিতে চাইলে বড় আকারের একটা পুরুষাঙ্গ লাগবেই – এমনটা ভাবা বোকামি। মার্কিন ম‍্যান’স হেল্থ ম‍্যাগাজিন সম্প্রতি এই নিয়ে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছে। তার আলোকেই এই লেখা। শুরুতে জানা যাক, ছোট পুরুষাঙ্গ আসলে কত ছোট? চিকিৎসকদের হিসেবে দাঁড়ানো মানে উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষাঙ্গ আড়াই ইঞ্চির ছোট হলে সেটি ‘‘মাইক্রোপেনিস” বা ছোট পেনিস হিসেবে বিবেচিত হবে। মার্কন যুক্তরাষ্ট্রে এরকম ছোট পেনিস আছে প্রায় পনের লাখ মানুষের। তবে আমাদের দেশে ঠিক কতজনের মাইক্রোপেনিস আছে জানিনা। এতটুকু জানি, যেসব পুরুষ নিজেদের পাঁচ ইঞ্চি লম্বা পেনিসকেও ছোট মনে করেন, তারা নেহাত বোকা। পর্নো ছবি দেখে দেখে তাদের আত্মবিশ্বাসে আসলে চিড় ধরেছে।  লিঙ্গের সঠিক মাপ কিভাবে নিতে হয়? লিঙ্গের দৈর্ঘ্যর মাপ নেয়ার ব্যাপারে নানাজনে নানা রকম ধারণা দিয়েছেন। কেউ বলে ওপরে মাপো, কেউ বলে নিচের দিকে মাপো। কেউ বলে দাঁড়িয়ে মাপো, কেউ বলে শুয়ে মাপো। কিন্তু মাপলে তো লিঙ্গ বড় বা ছোট হবে না। লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ও আকার নিয়ে চিন্তিত হয়ে কোনো পরিবর্তন আনা যায় না। সুতরাং চিন্তা না করাই ভালো। ছবিতে দেখুন এ ভাবে মাপ নিয়ে যদি আপনার লিঙ্গ উত্তেজিত অবস্থায় সর্বনিম্ন চার ইঞ্চিও হয়ে থাকে তাহলেও চিন্তার কিছু নাই। কারণ স্ত্রীকে আনন্দ দিতে লিঙ্গের দৈর্ঘ্য সর্বনিম্ন চার(4) ইঞ্চি লিঙ্গ হলেই যথেষ্ট। উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষ লিঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে 4.7 থেকে 6.3 ইঞ্চি। অনেকের মতে লিঙ্গের দৈর্ঘ্য গড়ে ৫.১-৫.৯ ইঞ্চি ।কিন্তুলিঙ্গ বড় হলে অনেক মেয়েরাই যৌন মিলনে আনন্দ পাওয়ার বদলে কষ্ট অনুভব করে থাকে। তাই লিঙ্গের দৈর্ঘ্য, আকার আকৃতি নিয়ে কোনো প্রকার চিন্তা না করাই ভালো। যা আছে তাই নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন এবং অধিক আনন্দ লাভের জন্য যৌন মিলনের নানা প্রকার কলাকৌশল রপ্ত করার চেষ্টা করুন।  লিঙ্গে মধু মাখার পর তা কি ধুয়ে ফেলতে হবে? লিঙ্গে মধু মাখার উপকারের কথা অনেকেউ শুনে থাকবেন। ভেষজ উপাদানের গুণের কথা কেউ না জানা না। মধুও একটি ভেষজ উপাদান কেউ মধুর কার্যকারীতার কথা অস্বীকার করতে পারবেন না। মধুতে প্রাকৃতিক শক্তি আছে তাই এটির জন্য লিঙ্গে মধু পুরাতন মধু লিঙ্গে মাখলে সহজে বীর্যপাত হয় না এবং লিঙ্গ অনেক বেশি শক্ত হয়, বিশ্বাস না হলে ট্রাই করে দেখুন। পুরুষাঙ্গ প্রতিদিন মধু দিয়ে মালিশ করলে, পুরুষাঙ্গ শক্ত,মোটা হতে পারে। আসলে লিংগ মোটা করা কিংবা লম্বা করার মত কোনো ব্যাবস্থা এখনো পর্যন্ত তৈরি হয়নি। আপনি যদি লিংগ মোটা করার জন্যে কোনো কিছু করতে চান তাহলে সেটা আপনার জন্যে বিপদ ডেকে আনতে পারে। সবসময় পুষ্টিকর খাবার খান কারন প্রতিদিনের স্বাভাবিক খাবারেই যৌনক্ষমতা ধরে রাখা সম্ভব। আর কিছু সেক্সফুড আছে যা সত্যিই যৌনক্ষমতা বাড়ায় ওগুলো খাবেন। লিঙ্গে মধু মাখার পর তা কি ধুঁয়ে ফেলতে হবে কিনা তার উত্তর: লিঙ্গে মধু মাখার পর তা ১০মিনিট রাখতে হবে তার পরে ধুয়ে ফেলবেন এতে আপনের লিঙ্গ হয়ে উঠবে আরো উজ্জল সুন্দর নিয়মিত মধু ব্যবহার করতে হবে। তবে বিশেষ করে সকালবেলা লিঙ্গে মধু মাখা ভালো। আর স্নান করার সময় ধুঁয়ে ফেললেও কোন ক্ষতি নেই। পেনিসে মধু লাগানোর সময়ে ম্যাসেজ করবেন এতে করে লিঙ্গে রক্ত সঞ্চালণ বৃদ্ধি পাবে। আর রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পেলে লিঙ্গের আকার বা পরিসর বৃদ্ধি পাবে।  পেনিস সহজে বড়, মজবুত ও মোটা করার উপায় কি? কোনো ব্যায়াম বা যাদুকরি মালিশ পেনিসের আকার পরিবর্তন করতে পারেনা। সার্জারির মাধ্যমে পেনিস বড় করা যায়, কিন্তু সেটা অনেক ব্যয়বহুল ব্যাপার। আসলে তিন ইঞ্চি পরিমাণ লম্বা লিঙ্গই সুস্হ্য সেক্স লাইফের জন্য যথেষ্ঠ, যদি অন্য কোনও শারীরিক সমস্যা না থাকে। সব সময় হাসি-খুশি থাকুন, নিজের উপর আস্হা রাখুন। আপনার পেনিস বড় না ছোট তা ধরে নেবার আগে মাপ নেয়াটা খুবি গুরুত্বপূর্ণ। পেনিস এর গোঁড়া অর্থাৎ পেটের কাছথেকে পেনিস এর অগ্রভাগ পর্যন্ত উত্থিত অবস্থায় পেনিস এর যে মাপ, সেটাই আপনার পেনিস এর মাপ। এখন কত হলে এই পেনিস এর মাপ কে আপনি স্বাভাবিক বলবেন? আমাদের দেশের পুরুষ দের শারীরিক গঠন পশ্চিমাদের মত নয়। তাই ইন্টারনেট এ তাদের তথ্য পড়লে মন খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক। আমাদের উপমহাদেরশের মানুষের শারীরিক কাঠামো অনুযায়ী উত্থিত অবস্থায় পাঁচ ইঞ্ছি থেকে ছয় ইঞ্ছি হয়ে থাকে। যখন আমরা খুঁজতে গেলাম যে পেনিস এনলারজমেন্ট মেথড গুলর পেছনে বৈজ্ঞানিক কোন প্রমান বা ব্যাখ্যা আছে কিনা, আমরা এমন কোন উৎস খুঁজে পাইনি যা কোন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি দারা পরিক্ষিত নিরাপদ পদ্ধতি। বেশিরভাগ ওয়েব সাইট এই রয়েছে তাদের পণ্য সম্পর্কে অতি মুল্লায়িত কথাবার্তা, অসমর্থিত তথ্য উপাত্ত, মিথ্যা প্রশংসা পত্র, এমনকি মিথ্যা ডাক্তারি প্রশংসা ও। যদি আসলেই এমন কোন পদ্ধতি থাকত, তাহলে আমরা তা জেনে যেতাম যেমনটা আমরা জানি ভায়াগ্রা (Viagra) সম্পর্কে যা লিঙ্গ উত্থানে সাহায্য করে। পুরুষাঙ্গ বিষয়ক তথ্যাদি :- উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষ লিঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে 4.7 থেকে 6.3 ইঞ্চি। অনেকের মতে পেনিসের গড় দৈর্ঘ্য ৫.১-৫.৯ ইঞ্চি। তবে আপনার পেনিস যদি লম্বার সর্বনিম্ন 4 (চার) ইঞ্চিও হয়ে থাকে তাহলেও আপনার স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে আপনার কোনো সমস্যা হবে না। অনেকে আবার এও বলে থাকেন স্ত্রীকে অরগাজম দিতে মাত্র ৩ ইঞ্চি লম্বা পেনিস হলেই যথেষ্ট। বড় পেনিস মানেই বেশি মজা, কথাটা ঠিক নয় । আপনার ডিউরেশন কত সেটাই আসল । স্বাভাবিক টাইম ৭-১০ মিনিট। পেনিস কখনই একেবারে সোজা হয়না । একটু বাকা থাকেই । পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মোটা এটা কোন সমস্যা নয় । অপপ্রচারের ফলে সবারই এটা একটা ভুল ধারনা হয়ে গেছে । কোন যাদুকরী তেল বা মালিশ পেনিস তেমন বড় করতে সক্ষম নয় । এগুলা ভুয়া । তবে সতেজ রাখার বা করার জন্য মালিশ বা ম্যাসেজ ব্যবহার করতে পারেন আমরা যেমন শরীরের ত্বক সতেজ রাখার জন্য সরিষার তেল বা অনান্য প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকি। বেশি বড় পেনিস হলে মেয়েরা মজা পাওয়ার বদলে ব্যাথা পায় । এমনকি সেটা যৌন আতঙ্কেও রুপ নিতে পারে। ক্ষুদ্র পেনিস বলতে ২.৭৬ ইঞ্চির চেয়ে ছোট পেনিস বুঝায় । সেক্ষেত্রে ডাক্তার দেখাতে হবে। গোঁড়া চিকন আগা মোটা বা বাঁকা পেনিস যৌনমিলনে কোন সমস্যার সৃষ্টি করেনা । পেনিসটাকে নিয়ন্ত্রণ করুন। একমাত্র স্ত্রী ছাড়া আর কোথাও ব্যবহার করবেন না। স্ত্রী ছাড়াই পেনিস দাঁড়াইয়া যায় এমন কোনো কাজ যেমন: বেগানা নারীর দিকে তাকানো, অশ্লীল সাহিত্য পড়া, কম্পিউটার বা মোবাইলে খারাপ কিছু দেখা থেকে বিরত থাকুন। ৪০ দিনের মধ্য পুরুষাঙ্গের গোড়ার চুল কাটুন। আপনার যৌন স্বাস্থ্য এর দিকে নজর দিন। এটাও আপনার শরীরেরই অংশ। যৌন সমস্যার ব্যাপারে ভুল করেও কখনো অবহেলা করবেন না। যে কোনো যৌন সমস্যায় কোনো প্রকার সংকোচ না করে তাৎক্ষণিক ভাবে যৌন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।  ধাতু দূর্বলতা ধাতু দৌর্বল্য (Spermatorrhoea) কি : অনৈচ্ছিক বীর্যপাতের নামই হলো ধাতু দূর্বলতা হলো ইচ্ছা, উত্তেজনা, নাড়াচাড়া ছাড়াই পেশাবের আগে বা পরে পুরুষাঙ্গ হতে বীর্য বের হওয়া, অথবা পেশাবের সাথে বা কঠোর মেহনত, বোঝা উত্তোলন অথবা উত্তেজনা আসার দ্বারা কিংবা মহিলাকে স্পর্শ করার দ্বারা বীর্যপাত হয়। আবার অনেক সময় জোর খাটানোর সময় বীর্যপাত হয়ে যায়। তদ্রুপভাবে ঘুমে গেলে বীর্যপাত হয়। ধাতু বা বীর্য যেহেতু শরীরের রূহ বলা হয়ে থাকে, সেহেতু বীর্যপাত হওয়ার দ্বারা শরীরে অলসতা ও ধাতু দূর্বলতা দেখা দেয়। এমনকি কোমরে ব্যথাও অনুভব হয়।  সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক হলো মাথার ব্রেণে দুর্বলতা প্রকাশ পায়। চেহারা শুকিয়ে যায়। শারীরিক দুর্বলতাও ব্যাপকভাবে প্রকাশ পায়। কোনো কাজেই ভালো লাগে না। সব কাজেই বিরক্তি বিরক্তি ভাব দেখা দেয়। সব সময় মনে চায় যদি শুয়ে থাকতে পারতাম। মহিলাদের প্রতি যৌন আকর্ষণ হ্রাস পেতে পেতে এক সময় তাদের প্রতি কোনো চাহিদাই জাগে না। কারো সাথে মেলা-মেশা, কথাবার্তা বলতেও ভালো লাগে না। নীরব ও অন্ধকার লাগে। একাকী ও নির্জনতা পছন্দ হয়। কারো কারো অবস্থা এমন করুণ হয়ে দাড়াঁইয়, যার কারণে আত্মহত্যার জন্যও প্রস্তুতি নেয়। এসব কেবল ধাতু দুর্বলতার কারণে হয়ে থাকে। ধাতু দুর্বলতা রোগের কারণঃ ধাতু দুর্বলতার অনেক কারণ আছে। তন্মধ্যে নিম্মোক্ত কারণগুলো বেশিরভাগ লোকদের মাঝে পাওয়া যায়। ১. উত্তেজনার বশিভুত হয়ে হস্তমৈথুন করে বীর্যপাত ঘটানো। ২. সমকামিতার মাধ্যমে বীর্যপাত ঘটানো। ৩. সব সময় পেটের অসুখ লেগে থাকার কারণে ধাতু দূর্বলতা হয়। ৪. কতক সময় অধিক গরম ও বিলম্বে হজম হয় এম খাদ্য খাওয়ার দ্বারা। ৫. ভরপেটে সহবাস করার দ্বারা ধাতু দূর্বলতার দেখা দেয়। ৬. অশ্লীল, যৌন উদ্দীপক ছবি দেখার দ্বারা বীর্যপাত হয়ে থাকে। আর এসব কারণেই বেশিরভাগ ধাতু দুর্বলতা রোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে। ধাতু দূর্বলতার সমস্যা ও সমাধান প্রত্যহ প্রাত:কালে অর্ধ পোয়া পরিমাণ ছোট পিয়াঁজ কুচি লবন চূর্নসহ চিবাইয়া খাইয়া আধা সের পরিমান কাচাঁ দুধ পান করিবেন ২/৩ সপ্তাহ এ ঔষধ সেবনে শুক্র গাড় ও তিশক্তি বৃদ্বি হইবে এবং ধাতু দূর্বলতা দূর হবে। পূর্ব দিন রাত্রে সামান্য একটু পানিতে অর্ধ ছটাক পরিমান ইছুবগুল ভিজাইয়া রখিবেন। পরদিন প্রাত:কালে ইহার সহিত ১ পোয়া ছাগলের কাচাঁ দুধ ও কিছু চিনি মিশাইয়া, বাসি পেটে সেবন করিবেন। নিয়মিত এ ঔষধ ২/৩ সপ্তাহ সেবন করিলে বলবীর্য অত্যাধিক বৃদ্বি পাইবে এবং ধাতু দূর্বলতার আস্তে আস্তে সম্পাপ্তি ঘটবে। শুকনো আমলকী ৫০ গ্রাম উত্তমরুপে চূর্ন করে পরিস্কার কাপড়ে ছেকে নিতে +হবে এবং কিছু পরিমান আমলকি পিষে রস বাহির করে নিতে হবে। ঐ আমলকী রসের সহিত আমলকি গুড়া উত্তমরুপে মিশাইয়া অল্প আঁচে শুকাইয়া পুনরায় রৌদ্রে শুকাইয়া, শুস্ক করে নিতে হইবে। এবার ঐ চূর্নের সহিত মিছরি গুড়া করে পরিমান মতো মধু নিয়ে প্রত্যহ সকালে সেবন করিলে নপুংসকতা নাশ হয়। তিন তোলা পরিমাণ ছোলাবুট রাত্রে ধুইয়া ভিজাইয়া রাখিনে সকাল বেলা ঘুম হইতে উঠে হাত মুখ ধুয়ে খালী পেটে চিবাইয়া খাইবেন। এই ভাবে একাধারে অন্তত একমাস খাইলে পরে ধাতু দৌর্বল্য রোগ আরোগ্য হয়। কৃষ্ণতিলা ও আমলকী সমপরিমানে চূর্ন করিয়া উত্তমরুপে ছেপে নিবেন, প্রত্যহ রাত্রে শয়নকালে ১ তোলা পরিমান চূর্ন মুখে দিয়া এক গ্লাস ঠান্ডা পানি পান করিবেন। এইভাবে ২১ দিন নিয়মিত পান করিলে আপনার গোপন সমস্যা সমাধান হবে। আম, জাম, ও তেঁতুলের বীজ সমান পরিমান নিয়া উত্তমরুপে চূর্ন করিতে হইবে। প্রত্যহ রাত্রে শয়নকালে ১ তোলা পরিমান চূর্ন মুখে দিয়া এক গ্লাস ঠান্ডা পানি পান করিবেন। এই ভাবে ৩ সপ্তাহ সেবন করলে আপনার ধাতু দূর্বলতাসহ গোপন সমস্যা সমাধান হবেই। প্রতি রাতে শোয়ার পূর্বে এক কোয়া পিয়াজ দশটি কালো জিরার সাথে চিবিয়ে খেলে ৮০ বছর বয়স পর্যন্ত যৌবন শক্তি বহাল থাকে। পুরাতন আম গাছের ছাল আগের দিন আধা গ্লাস পরিমান পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে খালী পেটে সমপরিমানে গরুর কাচাঁ দুধ দিয়ে পান করলে আপনার গোপন সমস্যা ভালো হবে এবং ধাতু দূর্বলতাও দূর হবে। কেউ যদি যৌনরোগে ভূগেন। এই রোগ দেখা দেওয়ার পূর্বে বহু হস্তমৈথুন করেছেন। বর্তমানে ধজভঙ্গ হয়ে গেছে। প্রসাবের বেগ হলে ২/১ মিনিট ধারণ করতে পারেন না। প্রসাবে জ্বালা পোড়া হয়। কোমর ব্যথা করে। পায়খানা ও প্রাসাব কালে ধাতু যায়। শরীর দুর্বল। তাহলে আপনে নিয়মিত ভাবে TRIBULUS TERRES Q (মাদার) কিনে সকালে খালি পেটে দুপুরে এবং রাত্রে ৫ ফোটা করে সাড়ে তিন কাপ পানিতে মিশিয়ে খাবেন। 

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ