এমন কি ৫ টি রোগের প্রতিকারে এখন ডাক্তার নয় :
পাঁচটি রোগ ও প্রতিকার
গরমকাল আসার সাথে সাথে সাথে শিশুরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয় যেমন-গলা ব্যথা, সর্দি, জ্বর ইত্যাদি। একটু সঠিক পূর্ব প্রস্তুতি পারে আপনার শিশুকে গরমকালের রোগ গুলো থেকে মুক্ত রাখতে। তার আগে আসুন জেনে নিই বাচ্চাদের ৫ টি সমস্যা যা গরমকালেই বেশি হয়ে থাকে।
১) সান স্ট্রোক বা হিট স্ট্রোক
সান স্ট্রোক মূলত হয়ে থাকে রোদে দীর্ঘ সময় খেলাধুলা করলে। এসময় সূর্যের প্রখর তাপে ঘামের সাথে শরীর থেকে পানি বের হয়ে যায়। এ পানির চাহিদা দ্রুত পূরণ করা না হলে শিশু হিট স্ট্রোকে ভুগতে পারে। এর সাথে দেখা যেতে পারে জ্বর যা দীর্ঘ সময় ধরে থাকতে পারে।
২) ফোঁড়া
এছাড়া গরমে পরিবেশের তাপমাত্রা বেশি থাকে। ফলে দেহের উত্তাপও বেড়ে যায়, যার ফলে শিশুর দেহে বিভিন্ন স্থানে ফোঁড়া দেখা যায়। এক্ষেত্রে ডাক্তারের কাছে অবশ্যই যেতে হবে।
৩) পোলিও
পোলিও ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত এ রোগটি গরমকালে বেশি দেখা দেয়। রোগের শুরুতে শিশুদের গলাব্যথা ও জ্বর থাকে, যা পরবর্তী ধাপে মেনিনজাইটিস বা প্যারালাইসিসের দিকে ধাবিত হতে পারে। তবে পোলিওর টিকা যথাসময়ে নেয়া হলে এ রোগ থেকে বাঁচা সম্ভব।
৪) পানিবাহিত রোগ
গরমকালে শিশুরা বিভিন্ন পানিবাহিত রোগ যেমন-কলেরা, টাইফয়েড, জন্ডিস, ডিসেন্ট্রি, ডায়রিয়া বা এমিবিয়াসিসে আক্রান্ত হয়। যেসব শিশুরা বাইরের খাবারে বেশি অভ্যস্ত তাদের এ রোগ গুলো বেশি হয়।
৫) ফুড পয়জনিং ও মশাবাহিত রোগ
খাবারের উপর রোগ জীবাণুর সংক্রমণ বেশি হয়। ফলে সে খাবার খেয়ে ফুড পয়জনিং এর হার ও বেশি। ব্যাক্টেরিয়াজনিত ফুড পয়জনিং ও ফুড ইন্টক্সিকেশন থেকে তাই শিশুকে সুরক্ষিত রাখতে ঘরে প্রস্তুত কৃত পরিচ্ছন্ন খাবারের প্রতি জোর দিন।
ঘরে বা এর আশেপাশে পানি দীর্ঘদিন জমে থাকলে তাতে মশা জন্মায়। এর ফলে শিশুরা ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়াসহ মশাবাহিত অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
প্রতিকার
১) রাস্তার পাশে বিক্রি হওয়া কাটা ফল কিনবেন না বা শিশুকে খেতে দেবেন না। এছাড়া ঝাল-মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করবেন। ফল খেতে হলে বাজার থেকে কিনে নিয়ে আসা ফল ভালোভাবে ধুয়ে কেটে শিশুকে খেতে দিন। এছাড়া বাসাতেই ফলের জুস বানিয়ে শিশুকে খেতে দিতে পারেন।
২) শিশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করতে উদ্বুদ্ধ করুন। এটা নিশ্চিত করুন পানিটা যেন বিশুদ্ধ হয়।
৩) শিশুকে নিয়ে বাইরে বের হলে সাথে পর্যাপ্তত পানি, ফ্রেশ জুস বা তরল খাবার নিন।
৪) আঁশযুক্ত খাবার শিশুকে খেতে দিন।
৫) শিশুকে লেবুর শরবত, ডাবের পানি খেতে দিন। এগুলো প্রচুর পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ও ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে কার্যকর।
৬) শিশুকে ঢিলেঢালা কাপড় পরান।
৭) খুব ভোরে বা সন্ধ্যায় শিশুকে নিয়ে ব্যায়াম করুন।
গরমে শিশুকে সুরক্ষিত রাখতে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন। সূর্যের প্রখর তাপ ও পোকামাকড়ের কামড় থেকে সাবধান থাকুন, বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত করুন। শিশুকে সুস্থ রাখুন।
বিস্তারিত জানতে...
Any quarries please follow me :
★Instagram- https://www.instagram.com/sumantabannerjee/
★Facebook Page
-https://www.facebook.com/Onlineobsor/
★Facebook Group -
https://facebook.com/groups/274853876672407/
★Twitter -
https://twitter.com/sumanta096?s=08
★★Dailyhunt(অবসর সময়ের সঙ্গী) -https://profile.dailyhunt.in/sumanta09456
**Plz subscribe This channel
Like & share
#অবসরসময়েরসঙ্গী
https://www.youtube.com/channel/UCOgovPBc-l97fHe4I1o1Diw
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন